স্টাফ রিপোর্টার মোঃসোহেল কেরানীগঞ্জ
ন্যাশনাল মানবাধিকার অপরাধ দমন সাংবাদিক সোসাইটির চেয়ারম্যান জনাব ইদ্রীস মাস্তানকে প্রাণ নাশের হুমকী দিয়াছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছ! উক্ত প্রাণ নাশের হুমকীর বিষয় এক বিবৃত্তিতে মানবাদিকার সংস্থার চেয়ারম্যান জানান ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ উপজেলাধীন চর খেজুরবাগ এলাকার মৃত আব্দুর রহমান হাওলাদারের ছেলে বারেক সরদারের দায়ের করা মামলার আসামী ১ কালাম হাওলাদার,২ আব্দুল বাতেন হাওলাদার,৩ ফারুক হাওলাদারকে গতকাল ১৯ মে বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ৮-৩০মিঃ এর সময় আসামীদের বাড়ি হইতে গ্রেফতার করে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ! আর সেই সময় গ্রেফতারকৃত আসামীরা উপস্থিত পুলিশ ও জনসাধারণের উপস্থিতিতে আমাকে প্রানে মেরে হুমকী দিয়া থাকে! এ সময় মানবাধিকার চেয়ারম্যান আরো বলেন উল্যেখিত গ্রেফতারকৃত আসামীরা আপন ভাই আব্দুল বারেক হাওলাদারের ক্রয়কৃত সম্পত্তিতে জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা করলে বারেক বাদি হয়ে উল্যেখিত আসামীরা তাঁর আপন ভাইদের বিরুধ্যে আদালতে একটি মামলা দায়ের করলে সেই মামলায় মহামান্য আদালত বারেক এর পক্ষে রায় প্রধান করে! আর সেই হতে আসামীরা বারেক এর উপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারধর করলে বারেকের আত্তচিতকারে মানবাধিকার সংস্থার সদস্য সহ এলাকাবাসীরা আহত অবস্থায় ঢাকা মিডফির্ড মেড়িকেল নিয়া ভর্তী করে! কিছুটা সুস্থ হয়ে বারেক হাওলাদার নিজে বাদি হয়ে ৬ জনকে বিবাদী করে একটি মামলা দায়ের করে যার নং ৭৩৫/২০২২, মামলা দায়ের করার পর ন্যাশনাল মানবাধিকার অপরাধ দমন সাংবাদিক সোসাইটি সংস্থার বরাবর আর একটি লিখিত অভিযোগ করে বারেক! আর সেই লিখিত অভিযোগে উভয়কে আপোষ মিমাংশার জন্য বার বার মানবাধিকার অফিস কার্যালয় আসতে বলে, কিন্ত বিবাদিগন কোন প্রকার আপোষ মিমাংশায় আসেনি! আর সেই মামলায় গ্রেফতারের সময় আমাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকী দেয় গ্রেফতারকৃত আসামীগন!আমি এর তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ যানাচ্ছি! এবং আইনি ব্যাবস্থা নেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি! আজ ২০ মে এক বিবৃত্তিতিতে উপরোক্ত কথা সাংবাদিকদের বলেন ন্যাশনাল মানবাধিকার অপরাধ দমন সাংবাদিক সোসাইটির চেয়ারম্যান জনাব ইদ্রীস মাস্তান!
Leave a Reply