বিশেষ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জ ডাম্পিং নামের জেলখানায় যখন কার্ড বিহীন গাড়ি সারাদিনের জন্য আটক থাকে, তখন চাদাবাজ দিপুর স্টিকার যুক্ত গাড়ি চলে শহরের রাস্তায়, সেই গাড়ির নেই কোন বাঁধা দন্ধ। একজন মিশুক চালকের সাথে কথা বলে জানা যায়, ” দিপু স্যারের গাড়ি কোনো পুলিশই ধরে না, যদিও ধরে একটু পরেই ছাইড়া দেয়। কালকেও ৮ টা গাড়ি ধরছে তিনটার হাফ বিল করাইছে বাকি গুলো এমনেই ছাইড়া দিছে। দিপু স্যারের সাথে তো পুলিশের বড় কর্মকর্তার( টি আই করিম) সাথে ভালো খাতির, তাই হের গাড়ি পুলিশ ধরে না, আমার গাড়ি পুলিশ একটু আগে নিছিলো যখন দেখছে কার্ড টা সাথে সাথে শহিদুল স্যার গাড়ি ছাইড়া দিছে, পরে আরেক জনের টা ধরছে, আমি হেরে ছাইড়া দিতে কইছিলাম ছাড়ে নাই। ড্রাইভার লোকটা বুড়া, তার সাথে কথা বলতে বলতে আরো বলে, “আমাগো গেরেজের অনেক গাড়িই হের নামে চলে, আরো দুই তিনটা গেরেজের গাড়িও আছে।তবে কি? হেয় কয়দিন পরে পরে খালি কার্ড পালটায়, একবার দিলো চোখ এর কার্ড তারপরে দিলো পাখির কার্ড এখন আবার এটা, আবার বলে সামনের মাসে কার্ড পাল্টাইবো। আর হেয় আন্ডার গাউন্ডে ডুইকা যাইবো।”
প্রতিবেদকের প্রশ্ন: তাহলে টাকা কার কাছে দিবেন সে গা ডাকা দিলে? অটো ড্রাইভার বলে, ” সে তো সব ডাইভার এর কাছ থেকে টাকা নেয় না, হেয় শুধু মহাজনের কাছ থেকে টাকা নেয়। দৈনিক ৫০ টাকা করে টাকা দিতে হয়।” চলবে…….
Leave a Reply