দর্শনের তিন দিন পেরিয়ে গেলেও আসামীরা ধরা ছোঁয়ার বাইরে রয়েছে!থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ধর্শিতা সুমাইয়া ইসলাম নুপুর! ঘটনাসুত্রে জানা যায় ফেইসবুক মেসেঞ্জারে পরিচয় সুরু হয় স্টেটার্স, এরপর মোবাইল ফোনে যোগাযোগ এর মাধ্যমে সম্পর্ক গড়ে উঠে! বরগুনা জেলার আমতলী থানাধীন মঞ্জু হাওলাদারের ছেলে রনি(১৯)এর সাথে, আর সেই প্রেমের সম্পর্কে গত ৩০-১১-২২ ইং তারিখে রনি আমাকে ভাড়া বাড়ি নারায়নগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার গোগনগড় ইউনিয়নের চর সৈয়দপুর এলাকায় বেড়াতে আসতে বলে! আমি তাঁর কথা মতো উক্ত ঠিকানায় স্বরল বিশ্বাসে ঐ দিন আমার ভাড়ি মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখাঁন হইতে রওনা হয়ে উক্ত স্থানে আসতে রাত প্রায় আনুমানিক ৭-৩০ মিঃ এর সময় পৌছাইলে ১নং বিবাদী রনি আমাকে নিয়া বেড়ানোর কথা বলে অত্র এলাকার  চর সৈয়দপুর কবরস্থান রোড এলাকায় পৌছালে পূর্বে থেকে পাতানো উক্ত চর সৈয়দপুর এলাকার ২ নং বিবাদী মাঈনুদ্দিনের ছেলে শাকিল(২৮)৩ নং বিবাদী গোগনগড় ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার আবুল এর ছেলে শাহ্ পরান(৩৫) ৪নং বিবাদী একই এলাকার আবু তাহেরের ছেলে কাওসার(২৫)৫ নং বিবাদী স্বাধীন এর ছেলে শ্যামল(২৬) এরা সকলে আমাকে ২ নং বিবাদী শাকিলের ভাড়ির টিন সেট ঘরে নিয়া প্রথমে ৩ নং বিবাদী শাহ্ পরান আমার ইচ্ছার বিরুধ্যে  জোর পূর্বক ধর্শন করে! পরবর্তীতে উল্যেখিত সকলেই পালাক্রমে ধর্শন করিতে থাকে! এক পর্যায় আমি অচেতন হয়ে পরিলে আমার  গোপনাঙ্গ  থেকে প্রচন্ড রক্তক্ষরণ হতে থাকিলে বিবাদীগন আমাকে গত ০১-১২-২২ ইং তারিখে রাত আনুমানিক ১-৩০ মিঃ এর সময় বাপ্পি চত্ত্বর নামক স্থানে রাস্তায় ফেলে চলে যায়! এর পর আমি অসুস্থ অবস্থায় নারায়নগঞ্জ ভিক্টোরিয়া জেনারেল হাসপাতালে গিয়া চিকিৎসা গ্রহণ করি! চিকিৎসা শেষে একটু সুস্থ হইয়া উল্যেখিত ঘটনার বিষয়ে  আমার  আত্মীয়স্বজনদের সাথে আলোচনা করিয়া  আসামিদের  নাম-ঠিকানা সংগ্রহ করিয়া নারায়ণগঞ্জ সদর থানায় আসিয়া অভিযোগ দায়ের করি! কিন্ত অভিযোগের চাঁর দিন অতিবাহীত হলেও এখনো পর্যন্ত আসামীরা গ্রেফতার হয়নি! তাই নারায়নগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মহাদয় সহ সকল প্রকারের আইনশৃংখলা বাহীনিদের কাছে বিনিত অনুরোধ আমার দায়েরকৃত অভিযোগের বিষয়টি স্বঠিক তদন্তের মাধ্যমে আসামীদের আইনের আওতায় এনে সাস্তি প্রধানের দাবী যানাচ্ছি! গতকাল শনিবার অভিযোগকারী সুমাইয়া ইসলাম নুপুর  এক বিবৃতিতে উপরোক্ত কতগুলো  গণমাধ্যম  কর্মীদেরকে বলেন!